গত সপ্তাহে বিভিন্ন ইভেন্ট উত্পন্ন হয়েছে ক্যাপিটালে ঘটে যাওয়া ইভেন্টগুলির প্রতিক্রিয়া হিসাবে, আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান রাষ্ট্রপতির সামাজিক মিডিয়া পোস্টগুলিতে দায়ী করা ইভেন্টগুলি "ডোনাল্ড ট্রাম্প".
এই ঘটনা পরে কিছু সামাজিক নেটওয়ার্ক এবং অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম প্রযুক্তিক তারা অভিনয় করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অ্যাকাউন্ট পরে ডোনাল্ড ট্রাম্পের টুইটার স্থায়ীভাবে অবরুদ্ধ ছিল।
এবং ভাল, এখান থেকেই আকর্ষণীয় অংশটি শুরু হয় কেসটি, যেহেতু বিভিন্ন প্রযুক্তিগত প্ল্যাটফর্মগুলি ইভেন্টগুলিতে অভিনয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে মতামত বিভক্ত ছিল মূলত দুটি শিবিরে «যারা অনুকূলে রয়েছে those এবং যারা« বিপক্ষে »
যদিও সেখানে নিরপেক্ষতাও থাকতে পারে, যারা এই বিষয়টিকে সহজভাবে বিবেচনা করে না, এই পরিস্থিতিতে কোনও মধ্যবর্তী বিষয় নেই, যেহেতু যে ঘটনাগুলি ঘটতে চলেছে তা নিঃসন্দেহে আমরা কোথায় উভয়ই সমাজ হিসাবে যাচ্ছি এবং এর সুযোগ সম্পর্কে জানতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টিকে চিহ্নিত করবে এবং সোশ্যাল মিডিয়া নিয়মাবলী সম্পর্কে কী করা উচিত।
এটি বিতর্কিত একটি ইস্যু দীর্ঘ সময়ের জন্য এবং এটি একটি নজির হিসাবে আমরা কিছু 10 বছর পিছনে ফিরে যেতে পারি এবং মিশরে যা ঘটেছিল তার একটি রেফারেন্স হিসাবে নিতে পারি।
এটি অবশ্যই বিবেচনায় রাখা উচিত যে ট্রাম্প সম্পর্কে যারা প্রযুক্তি প্ল্যাটফর্মগুলির প্রতিক্রিয়া খুঁজে পেয়েছেন তাদের পক্ষে, তারা মূলত মনে রাখবেন: "কি বিদায়ী মার্কিন রাষ্ট্রপতির বাকস্বাধীনতার কথা অস্বীকার করা হচ্ছে?"
এটি দেওয়া, অনেকগুলি প্ল্যাটফর্ম তাদের প্রকাশনা দ্বারা সংক্রমণিত সহিংসতায় উস্কানির বিরুদ্ধে লড়াই করার প্রয়োজন দ্বারা ন্যায়সঙ্গত হয়।
অন্যদিকে, ফ্রান্সের বর্তমান অর্থমন্ত্রী ব্রুনো লে মাইর একটি ডিজিটাল উচ্চারণের নিন্দা করেছেন যা গণতন্ত্রকে হুমকি দেয়:
“ডোনাল্ড ট্রাম্পের টুইটার অ্যাকাউন্ট বন্ধ হওয়ার বিষয়ে আমাকে যে অবাক করে তা হ'ল এটি টুইটারই বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ডিজিটাল লোকদের নিয়ন্ত্রণ কেবল ডিজিটাল অভিজাত দ্বারা করা যায় না। ডিজিটাল উচ্চতাবাদ হ'ল হুমকিগুলির মধ্যে একটি যা রাজ্য এবং গণতন্ত্রকে ঘিরে। নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন, তবে এটি অবশ্যই সার্বভৌম লোকদের দ্বারা করা উচিত, রাজ্য ও ন্যায়বিচার দ্বারা "
জার্মানি থাকাকালীন অ্যাঞ্জেলা মার্কেলের মুখপাত্রের প্রস্থানের সাথে:
“চ্যান্সেলর কোনও আগত রাষ্ট্রপতির অ্যাকাউন্ট স্থায়ী স্থগিতকরণকে সমস্যাযুক্ত বলে মনে করেন। মতপ্রকাশের স্বাধীনতার মতো অধিকারকে বাধাগ্রস্ত করা যেতে পারে, তবে আইন দ্বারা এবং বিধায়ক দ্বারা নির্ধারিত কাঠামোর মধ্যে এবং কোনও সংস্থার সিদ্ধান্তের দ্বারা নয়। "
এই উত্পন্ন পরিস্থিতি বিতর্ক একটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট তৈরি করেছে কীভাবে সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলিকে নিয়ন্ত্রণ করতে হয় সে সম্পর্কে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের মধ্যে রয়েছে।
এবং এটা যে ইইউ নিয়ন্ত্রকদের প্ল্যাটফর্মগুলিকে জোর করার জন্য আরও শক্তি দিতে চায় ইন্টারনেট থেকে যেমন ফেসবুক বা টুইটার অবৈধ সামগ্রী সরানোর জন্য অন্যদিকে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিষয়বস্তু পর্যবেক্ষণ তাদের প্ল্যাটফর্মগুলিতে প্রকাশিত এখনও অবধি অনলাইন পরিষেবা সরবরাহকারীদের দায়িত্ব ছিলযদিও তাদের নিয়ন্ত্রক স্বাধীনতা সীমাবদ্ধ করার লক্ষ্যে রাজনৈতিক পদক্ষেপগুলি আরও বেশি এবং প্রায়শই ঘটে।
এই পদক্ষেপগুলি ইতিমধ্যে বেশ কয়েক মাস ধরে কাজ করছে বিভিন্ন বিলে যা সোশ্যাল মিডিয়া সংস্থাগুলি তাদের সাইটে পোস্ট করা তৃতীয় পক্ষের সামগ্রীর জন্য মামলা করা আইনী সুরক্ষা সীমাবদ্ধ করবে limit
অন্যরা একটি নতুন ফেডারাল ডেটা সুরক্ষা বিলের জন্য চাপ দিচ্ছেন, যা ইউরোপীয় ইউনিয়নের জেনারেল ডেটা প্রোটেকশন রেগুলেশন (জিডিপিআর) আয়না করতে পারে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় শক্তি নিয়ে বিতর্ক এবং যে ব্যাখ্যাটি মত প্রকাশের স্বাধীনতায় দেওয়া হবে এগুলি নিঃসন্দেহে বেশ নাজুক বিষয়।
এটির সাহায্যে তাদের কয়েকটি গ্রুপে বিভক্ত করা হয়েছে যার মধ্যে রয়েছে: যারা মনে করেন যে সামাজিক নেটওয়ার্কগুলি পাবলিক সার্ভিস নয়, অন্যরা তাদের যোগাযোগের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় বিবেচনা করে এবং এমন কিছু লোক আছেন যারা মনে করেন যে এই প্ল্যাটফর্মগুলি যদি জনসেবা হিসাবে বিবেচিত হতে পারে তবে তারা এর সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে বিবেচনা করা হয়।
সামাজিক মিডিয়া দীর্ঘদিন ধরে নিজেকে বিতর্কিত বিষয়বস্তু হিসাবে চিহ্নিত করে এই বিতর্কগুলি এড়িয়ে চলেছে।
তবে ক্যাপিটল আক্রমণ করার পরে, এটি ক্রমশ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে যে জনগণের বিতর্কের উপর তাদের ক্ষমতা এবং দায়িত্ব রয়েছে।
ঠিক আছে, মনে হয় যে অনুসন্ধান এবং ফ্যাসিবাদের অস্তিত্বের সময় আমরা ইউরোপে যা দেখা গিয়েছিল সেগুলিতে ফিরে এসেছি; যারা আমাদের মত মনে করে না তাদের অবশ্যই পৃথিবী থেকে নির্মূল করা উচিত। সোশ্যাল নেটওয়ার্কগুলি নিজেই সেই গর্তটি খনন করছে যেখানে জোয়ার পাল্টে গেলে তারা নিজেরাই সমাধিস্থ হবে এবং তারা এবং তাদের কর্তারা ক্ষুব্ধ জনগণের লক্ষ্যবস্তু। তারা কী করছে তা নির্ধারণের জন্য আপনাকে বাতিঘর হতে হবে না। স্বাধীনতা একটি অধিকার যা কেবলমাত্র আপনার যদি আপনার মতামতটি আমরা সকলেই শুনতে পছন্দ করি তার সঠিক অনুলিপি হয়।
আমি বিশ্বাস করি যে লোকেরা বুঝতে পারে না যে কোনওভাবে কোনও অনলাইন সাইটে অর্থ ব্যয় না করে ধারণা এবং তথ্য অনুবাদ করতে সক্ষম হওয়া এটিকে জনসাধারণ বা "বিনামূল্যে" করে তোলে, যে ব্যক্তিগত সম্পত্তি হস্তক্ষেপ করা উচিত সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার তাদের "অধিকার" রয়েছে যে সংস্থাগুলি তাদের "মতপ্রকাশের স্বাধীনতা" রক্ষার জন্য পরিষেবা সরবরাহ করে যে সেবারের শর্তাদি গৃহীত হওয়ার মুহুর্ত হতে, পক্ষগুলির (ক্লায়েন্ট এবং সংস্থা) একটি দ্বিপাক্ষিক চুক্তি বা চুক্তি ইতিমধ্যে নির্ধারিত হয়েছে, যা অবশ্যই হওয়া উচিত পূরণ হয়েছে এবং এটি সাধারণত রাষ্ট্রীয় আইন দ্বারাও কখনও কখনও হস্তক্ষেপ করা হয় ... যখন ইন্টারনেটে কিছু লেখা প্রায় অসম্ভব তখন আমি আশা করি তারা বাকস্বাধীনতার মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলবে না কারণ তারা যা দাবি করছে তা জনসাধারণের নিয়ন্ত্রণ সামাজিক নেটওয়ার্কগুলি, প্রতিটি রাজনীতিবিদ এবং সম্ভাব্য একনায়ককে আনন্দিত করে।